অভিমান

270637

 

আমার কখনো মন খারাপ হয়না। মাঝে মাঝে সেটা ভেবেই মন খারাপ হতো। শেষবার কবে মন খারাপ করেছিলাম ঠিক মনে পড়ছেনা! ওই যে বুঁনো ষাড় গুলো এলোপাথারি মানুষটা কে রক্তাক্ত করছিল আমার চোখের সামনে! নাকি সেই যে প্রথম বার স্ব-ইচ্ছায় ধর্ষীতা হয়েছিলাম!!? মনে পড়ছে না! তবে কেন যানি মনে হচ্ছে, আজ আমার মন খারাপের দিন। এক অপয়া নারী! কি যে ভীষন মায়ামতী! তার মায়ার জ্বালে কত শত নাবিক যে তরী ডুবিয়েছে! কত শহস্র রজনী যে পার হয়েছে তম বিষাদ্বের ভারে! এ পদচারনা যেদিকে যায়, সব ভেঁশে যায়। জমিন এ কলংকের ছোঁপ পরে। একটা আসমান বিষাদ্বে ঢেকে যায়। জ্বলে,স্থলে, বায়ুতে,উপকুলে সর্বত্র আশীঁবিষে উত্তপ্ত হয়ে হঠে ভু-মন্ডল! হে নারী! হে ধরিত্রীর উপর নিন্মচাপ ! হে কলংকিনী! উর্ধগগনে তোর স্বপ্নের আল্পনা হাস্যকর! জমিন সহেনা যাতনা তোর ভারে।তোর নিস্পত্তি অবশ্যম্ভাবী। তোর বিনাশেই কেবন মনুশ্য মুক্তি।তোর বিনাশে দিবারাতি আমার অক্লান্ত চেস্টা। পিছলে পড়ি বার বার। পথিক আসে বংশী হস্তে বাজু তে টানে বার বার! জড়ায় বুকে অসীম মমতায়, স্নেহে আদরে রাখে ঢেকে। কেঁপে উঠি বারংবার! নারী, তোর স্থান ওখানে নয়! তুই জাহান্নামি পরবাসী। ধংস হোক তোর মায়াবতী অবয়ব। ধংস হোক তোর দেহ। ইচ্ছে হয়, পুঁতে রাখি তোরে জীবন্মৃত আমিষ ভেঁজা মৃত্তিকায়! হে নারী, আমি তোর চিরকালের ধংস কামনায় উন্মাদ! ধংস হোক তোর স্বত্বার। বেঁচে উঠুক কিছু অবোধ প্রান।

ডার্ক এভিল